আউটসোর্সিং কোন এম. এল. এম. না, এখানে কখনো
কোন ইনভেস্ট করতে হয় না, অন্যের কাজ থেকে আপনি কখনো কোন পারসেন্টেজ পাবেন না, শুধুমাত্র ক্লিক করে টাকা আয়ের কোন সুযোগ এখানে নেই, এখানে কখনো কোন
অনৈতিক কাজ হয় না, মিথ্যা বলতে হয় না । এটি লাইফটাইম
ক্যারিয়ার ।সরাসরি ইন্টারনেট থেকে আউটসোর্সিং শিখতে পারেন । শিখার পর অনলাইনে বিদেশী
কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করে বা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেল্সে কাজ করতে
পারবেন । সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হবে এবং আপনি টাকা যখন তখন
উঠাতে পারবেন ।
আউটসোর্সিং করতে প্রথমে আপনাকে মানসিকভাবে স্থির এবং দৃঢ় সংকল্প হতে হবে । সঠিক তথ্য জেনে সঠিক পথে অগ্রসর হতে হবে । সফল ফ্রিল্যান্সার হাওয়ার জন্য আপনি কিভাবে ধাপে ধাপে অগ্রসর হবেন///
আউটসোর্সিং করতে প্রথমে আপনাকে মানসিকভাবে স্থির এবং দৃঢ় সংকল্প হতে হবে । সঠিক তথ্য জেনে সঠিক পথে অগ্রসর হতে হবে । সফল ফ্রিল্যান্সার হাওয়ার জন্য আপনি কিভাবে ধাপে ধাপে অগ্রসর হবেন///
আউটসোর্সিং কি ?
আউটসোর্সিং কি এবং কেন করা হয় । আউটসোর্সিং হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে তৃতীয় কোন প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে করিয়ে নেয়া । এই কাজ হতে পারে পণ্যের শুধু ডিজাইন করা অথবা সম্পূর্ণ উৎপাদন অন্য প্রতিষ্ঠান দিয়ে করিয়ে নেয়া । আউটসোর্সিং এর সিদ্ধান্ত সাধারনত নেয়া হয় পণ্যের উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য । অনেক সময় পর্যাপ্ত সময়, শ্রম অথবা প্রযুক্তির অভাবেও আউটসোর্সিং করা হয় । অন্যদিকে অফসোর আউটসোসিং হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজ দেশে সম্পন্ন না করে ভিন্ন দেশ থেকে করিয়ে আনা । প্রধানত ইউরোপ এবং আমেরিকার ধনী দেশগুলো অফসোর আউটসোর্সিং করে থাকে । যার মূল্য লক্ষ্য হচ্ছে পর্ণ্যের গুনগত মান ঠিক রেখে কম পারিশ্রমিকের মাধ্যমে কাজটি সম্পন্ন করা । মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কাজগুলো ( যেমন: ডাটা প্রসের্সিং, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন আউটসোর্সিং করা হয় । যেসব দেশ এ ধরনের সার্ভিস প্রদান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ভারত, ইউক্রেইন, ফিলিপিনস, রাশিয়া,পানামা, নেপাল, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, মিশর ইত্যাদি ।

No comments:
Post a Comment